সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

উর্বশীর পরকীয়া

গৌতম তাঁর বাবা-মা'র সাথে পুরান ঢাকায় থাকে। বয়স ১৫।তাঁর বাবার নাম দেবলাল বন্দ্যোপাধ্যায় আর মায়ের নাম উর্বশী বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নিজের এলাকায় দেবলাল খুবই সম্মানিত একজন ব্যক্তি ছিলেন। দেবলাল খুবই ভাগ্যবান ছিলো, উর্বশীর মতন একজন জীবনসঙ্গী পেয়ে। উর্বশীর বয়স ৩৭ হলেও দেখতে আরো ইয়াং লাগে। ৫ ফুট ৭ ইঞ্চির লম্বাটে গড়ন, ফর্সা গায়ের রঙ, ৩৮ সাইজের বর্তুলাকার দু'টি স্তন,মেদহীন সরু কোমর। সব মিলিয়ে উর্বশী এক যৌন আবেদনময়ী নারী। গৌতম মনে করত তাঁর বাবা-মা হচ্ছে এক আদর্শ দম্পতি। গৌতমরা লক্ষীবাজারের যে বাড়িতে থাকত,তাঁর দু'টি ঘর বহুদিন ফাঁকা ছিলো। কোন প্রতিবেশী ছাড়াই গৌতমরা সেখানে বাস করতে লাগলো। তাঁরপর এক বর্ষার দুপুরে তাঁদের সাথে কেউ সেখানে থাকতে এলো। অবশেষে গৌতমরা একজন প্রতিবেশী পেতে যাচ্ছে। তবে প্রতিবেশীকে দেখেই গৌতমের পিলে চমকে গেলো। পরে গৌতম জানতে পারবে,সেদিন সে যাকে দেখতে পেয়েছিলো। সে আসলে একজন দাগী অপরাধী। ধর্ষণের অপরাধে সে ৩ বছর জেল খেটে বের হয়েছে। গৌতমদের প্রতিবেশী হিসেবে যেই লোকটি এসেছে, তাঁর নাম মুজাহিদ। বয়স ২৯ কুচকুচে কালো গায়ের রঙ। মুজাহিদ এর আগে তিন নারীকে ধর্ষণের দা

স্ত্রী আমাকে ভালোবাসে

সেদিন রাতে শোবার সময় আমার বউ সুদিপার সঙ্গে আমাদের কমপ্লেক্সের এক বিবাহিত মহিলার পরকীয়া প্রেমের ব্যাপারে কথা চলছিল।বিয়ের আগে সুদিপার একজন প্রেমিক ছিল। কিন্তু কোন একটা কারনে সেই সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত ভেঙ্গে যায়। বিয়ের অনেক দিন পরে কোন এক দুর্বল মুহূর্তে সুদিপা আমার কাছে সেই কথা স্বীকার করে ফেলে।সেই থেকে সুযোগ পেলেই আমি এই নিয়ে আমি সুদিপার পেছনে লাগি। সেদিনও ঠিক ওইভাবেই ওর সাথে খুনসুটি করার ছলে ওকে কে জরিয়ে ধরে হটাত জিজ্ঞেস করলাম -সত্যি করে বলতো তোমার আবার ওরকম কোন লাভার ফাবার আছে নাকি?  আমি দেখেছি ওর সাথে এই ধরনের ইয়ার্কি মারলে বা খুনসুটি করতে চাইলে সুদিপা একটুতেই রেগে যেত। রেগে গিয়ে বলে উঠতো -ধ্যাত তোমার মাথায় যত রাজ্যের আজেবাজে সব নোংরা চিন্তা। আচ্ছা মাঝে মধ্যেই এই কথাটা আমায় জিজ্ঞেস কর কেন বলতো? তুমি কি আমাকে নিয়ে ইনসিকিয়োর ফিল কর? নাকি তোমার আমাকে দেখে মনে হয় যে আমি এরকম করতে পারি? সুদিপার ওই অসয়াস্তি বেশ উপভোগ করতাম আমি। যে অল্পেতে রেগে যায় তাকে রাগিয়েই তো যত মজা।  কিন্তু আজকে সুদিপাকে কেমন যেন একটু অন্যমনস্ক্য লাগলো।সুদিপার হাভভাব দেখে আমার কিরকম যেন একটু সন্দেহ মত হল।

ভাগ্যের চাকা: ৪

অভিষেক বাবু সস্ত্রীক শপিং মল এর গিয়ে তাদের পুরস্কারের ডেলিভারি নিয়ে এসেছেন. শপিং মল তাদের লটারী জেতার জন্য এবং বিশেষ করে দুটো প্রাইজ জেতার জন্য তাদের ছবি তুলে নিয়েছেন তাদের রেকর্ডে রাখা হবে আবার বড়ো করে একটা ছবিও টাঙানো থাকবে মল এ বিশেষ জয়ী হিসাবে. কোম্পানির লোক নিজেরা এসে গাড়ি আর বাইক ডেলিভারি দিয়ে গেছেন. ফর্মালিটি মেটার পর গাড়ির নাম্বার ও পেয়ে যাবেন. তাদের বাড়ির গেটটা আর ভেতরের এলাকাটা বেশ বড়ো. গাড়ি আর বাইক দুটোই খুব সহজেই রাখা যায়. এলাকার অনেক লোক এসে তাদের অভিনন্দন জানিয়ে গেলো এমনকি ওই রমণী দুজনও. সবাইকে লুকিয়ে একবার অভিষেক বাবুকে বলেও গেলো রিয়া যে  কবে গাড়িতে চড়াবে?  কিন্তু অভিষেক বাবু গাড়ি চালাতে পারেননা. বাইকটা তিনি চালাতে পারেন কারণ তার এক বন্ধুর বাইক আছে তিনি প্রায়ই ওটা চালাতেন. তাই ঐটা নিয়ে কোনো প্রব্লেমই হলোনা. কিন্তু এসবের থেকেও বড়ো পুরস্কার ছিল সিঙ্গাপুর যাওয়ার পুরস্কারটা. সেটা যে অভিষেক বাবুর জীবনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে সেটা কে জানতো.  অভিষেক বাবুর যাওয়া আসা থাকা সবই ফ্রি ছিল. শুধু কেনাকাটা নিজেদের টাকায় করতে হবে. কোম্পানি কে শুধু আগে জানিয়ে দিতে হবে কবে যেতে চান. অভিষেক