্প
তখন আমার বয়স কম.আমি আমার বয়েসের অন্য
মেয়েদের থেকে অনেক আলাদা ছিলাম
বলতে পারেন একটু বোকাও ছিলাম কারণ সেক্স
কি জিনিস সেটার ব্যাপারে কোনো ধারণাই
ছিলো না আমার. তবে আমার ফিগারটা খুব সুন্দর
ফর্সা ছিলো. দুদু, পাছা দুটোই অপূর্ব দেখতে.
লম্বা চুল আর মুখটা ক্যূট. মা, বাবা দুজন চাকরী
করে কলকাতাতে. তাই সকাল সকাল বেরিয়ে
যায় কাজে, আর আমি স্কূলে যাই. একদিন স্কূলে
স্পোর্ট্স ছিলো, আর আমার স্পোর্ট্সে কোনো
ইন্টারেস্ট ছিলো না. তাই স্কূলে গেলাম না.
এবার মা, বাবা অফীস চলে গেলো আর
আমাকে বলে গেলো যে কেউ আসলে দরজা
খুলবি না. আমি বললাম ঠিক আছে.আমি টীভী
তে ম্যাজিক শো দেখছিলাম. দুপুর ১২টা নাগাদ
কলিংগ বেল এর শব্দ পেলাম. আমি দো তলায়
ছিলাম. ব্যাল্কনী দিয়ে দেখলাম যে একটা
লোক দাড়িয়ে, বলছে যে একুয়াগার্ড কিনবে
কিনা. আমি বললাম যে আমার বাড়িতে
একুয়াগার্ড আছে. উনি বললেন যে
একুয়াগার্ডের মডেল নম্বরটা বলতে, আমি
বললাম সেটা তো বলতে পারবো না. উনি
আসতে চাইলেন মডেল নম্বর দেখবে আর
দেখবে ঠিক ঠাক কাজ করছে কিনা. আমি দরজা
খুলে দিলাম. উনি এসে একুয়াগার্ড চেক করতে
লাগলো. আর আমি টীভীতে ম্যাজিক শো
দেখতে লাগলাম. উনি আমাক বল্লো যে সব
ঠিক আছে, এক গ্লাস জল খববেন? আমি বললাম
হ্যাঁ নিশ্চয়.এক গ্লাস জল এনে দিলাম. উনি
টীভী দিকে তাকিয়ে বললেন যে তোমার
ম্যাজিক পছন্দো? আমি বললাম ভীষন পছন্দো
কিন্তু আমি কোনো দিন ম্যাজিক শো চোখের
সামনে দেখিনি. দেখার খুব ইচ্ছা. উনি বললেন
যে আমি ম্যাজিক দেখাতে পারি যদি তুমি
চাও. আমি খুব এক্সায়টেড হয়ে গেলাম. বললাম
প্রীজ দেখান না. তো উনি বললেন আমি
অর্ডিনরী ম্যাজিক করি না, একটু অন্য রকম
ম্যাজিক করি. আমি খুশি হয়ে জিজ্ঞেস করলাম
কিরকম ম্যাজিক. উনি বললে একটু স্পেশাল
ধরনের. তুমি যদি চাও তাহলে ম্যাজিক
দেখাবো না হলে না. আমি বললাম দেখবো.
আমাকে বললেন ম্যাজিকটা দেখতে চাইলে
আগে নিজের জামা কাপড় খোলো. আমি
লজ্জা পেয়ে বললাম যে জামা কাপড় খুলতে হয়
নাকি আবার ম্যাজিক দেখার জন্য? উনি রেগে
গিয়ে বললেন- বলছি না এটা স্পেশাল ম্যাজিক
, এই সব ম্যাজিক আমি সবাইকে দেখাই না . তুমি
এত করে বলছ তাই দেখাবো. আগে জামা তা
খোলো. এই বলে নিজেই আমার ফ্রক তুলে
দিলেন. থাইয়ে হাত বুলাতে স্টার্ট করলেন, আর
এক টান দিয়ে প্যান্টিটা নীচে নামিয়ে
দিলেন. লজ্জায় আমার মুখ লাল হয়ে গেলো.
আমি তো এত বোকা ছিলাম যে আমার বোঝার
ক্ষমোতা ছিলো না বোঝার যে উনি কি
করতে চলেছেন.এই দিকে উনি আমাকে
কোলে করে নিয়ে গিয়ে সোফার ওপর বসিয়ে
দিলেন. আর পীঠের চেন টা খুলে দিয়ে পুরো
ড্রেস টা খুলে দিলেন. এখন আমার ওপরে শুধু
একটা টেপ জামা পড়া. উনি টেপ জামার মধ্যে
হাত ঢুকিয়ে আমার দুদু দুটো চটকাতে শুরু করলো
আর আমার একটা অদ্ভুত ধরনের উত্তেজনা হতে
লাগলো, কখনো বুকে কোনো ছেলের হাত
পড়েনি তো, তাই আমার অবস্তা খারাপ হয়ে
গেলো ওনার টেপন খেয়ে. টিপতে টিপতে
জিজ্ঞেস করলেন কেমন লাগছে? আমি বললাম
– আপনি যে বলেছিলেন ম্যাজিক দেখাবেন,
এই সব কি শুরু করেছেন. উনি বললেন ম্যাজিক
দেখানোর আগে একটু প্রস্তুতি নিতে হয়ে
সেটাই নিচ্ছি. আমি মিছকি হাঁসি দিলাম. উনি
আমার ঠোঁটে চুমু দিলেন তারপর আমার দুদু মুখে
ভরে নিয়ে চুষতে স্টার্ট করলেন. আমার
সোনাতে হাত লাগালেন, আর ডলা ডলি করতে
লাগলেন. আমি কাঁপতে লাগলাম তারপর একটু ভয়
পেয়ে বললাম- ছেড়ে দিন আমাই, আমি
ম্যাজিক দেখবো না থাক. আমার ভয় লাগছে,
আমার শরীর কাঁপছে. বললেন আরে ভয়ে পাচ্ছ
কেনো কিছু হবে না. ম্যাজিক দেখতে পারবে
কিছুক্ষনের মধ্যে বলে নিজের প্যান্ট খুলে
নুনুটা বার করলেন. ওরে বাবা, ছেলেদের নুনু
এত বড়ো হয়ে নাকি? কত লম্বা আর মোটা. আমি
জিজ্ঞেস করলাম এটা এত বড়ো কেনো? এটা
দিয়ে কি করবে? উনি উত্তর দিলেন এটা দিয়েই
তো ম্যাজিক দেখাবো. শুধু তুমি চুপ করে থাকো
আর আমাকে আমার কাজ করতে দাও.আমাকে
নুনুটা ধরতে বললেন, আমি ওনার নুনুটা ধরলাম
দেখলাম হাত লাগার সাথে সাথে যেন আরও
বেশি শক্ত হয়ে গেলো. আমি ভয়ে ছেড়ে
দিলাম. তারপর বল্লো- এবার দেখবে আসল
ম্যাজিকটা. আমার নুনুটা তোমার সোনার মধ্যে
হারিয়ে যাবে এখনই. আমার নুনুটাকে আর
দেখতে পারবে না , তোমার সোনার মধ্যে
ঢুকে গায়েব হয়ে যাবে. আমি তখন আর কথা
বলার অবস্থায় নেই কেননা উনি হাত দিয়ে
আমার সোনাটা ঢলে ঢলে আমার শরীরের
মধ্যে এক অজানা উত্তেজোনার জন্ম
দিয়েছিল. আমি বুঝতেই পারছিলমা না যে কি
হচ্ছে তখন আমার শরীরে. আমার সোনার
ভেতরটা জলে ভরে গেল. খালি মুখ দিয়ে
উমম্ম্… আআহহ আওয়াজ বেড় হচ্ছিলো. উনি
আমাকে সোফার ওপর শুয়ে দিলেন আর পা ফাঁক
করে আমার সোনার কাছে নিজর নুনুটা সেট
করলেন. দিলেন এক জোড় ধাক্কা. ফছ করে ঢুকে
গেলো ওনার বড়া আমার মধ্যে.কি বাথা ইশ..
আআহ ব্যাথা ব্যাথা চিতকার শরু করলাম. উনি
বললেন ধুর পাগলী একবর তাকিয়ে দেখ নিজের
সোনার দিকে. তাকিয়ে দেখে অবাক হয়ে
গেলাম. ওনার নুনুটা সত্যি সত্যি আমার সোনার ভেতরে হারিয়ে গেছে।
তখন আমার বয়স কম.আমি আমার বয়েসের অন্য
মেয়েদের থেকে অনেক আলাদা ছিলাম
বলতে পারেন একটু বোকাও ছিলাম কারণ সেক্স
কি জিনিস সেটার ব্যাপারে কোনো ধারণাই
ছিলো না আমার. তবে আমার ফিগারটা খুব সুন্দর
ফর্সা ছিলো. দুদু, পাছা দুটোই অপূর্ব দেখতে.
লম্বা চুল আর মুখটা ক্যূট. মা, বাবা দুজন চাকরী
করে কলকাতাতে. তাই সকাল সকাল বেরিয়ে
যায় কাজে, আর আমি স্কূলে যাই. একদিন স্কূলে
স্পোর্ট্স ছিলো, আর আমার স্পোর্ট্সে কোনো
ইন্টারেস্ট ছিলো না. তাই স্কূলে গেলাম না.
এবার মা, বাবা অফীস চলে গেলো আর
আমাকে বলে গেলো যে কেউ আসলে দরজা
খুলবি না. আমি বললাম ঠিক আছে.আমি টীভী
তে ম্যাজিক শো দেখছিলাম. দুপুর ১২টা নাগাদ
কলিংগ বেল এর শব্দ পেলাম. আমি দো তলায়
ছিলাম. ব্যাল্কনী দিয়ে দেখলাম যে একটা
লোক দাড়িয়ে, বলছে যে একুয়াগার্ড কিনবে
কিনা. আমি বললাম যে আমার বাড়িতে
একুয়াগার্ড আছে. উনি বললেন যে
একুয়াগার্ডের মডেল নম্বরটা বলতে, আমি
বললাম সেটা তো বলতে পারবো না. উনি
আসতে চাইলেন মডেল নম্বর দেখবে আর
দেখবে ঠিক ঠাক কাজ করছে কিনা. আমি দরজা
খুলে দিলাম. উনি এসে একুয়াগার্ড চেক করতে
লাগলো. আর আমি টীভীতে ম্যাজিক শো
দেখতে লাগলাম. উনি আমাক বল্লো যে সব
ঠিক আছে, এক গ্লাস জল খববেন? আমি বললাম
হ্যাঁ নিশ্চয়.এক গ্লাস জল এনে দিলাম. উনি
টীভী দিকে তাকিয়ে বললেন যে তোমার
ম্যাজিক পছন্দো? আমি বললাম ভীষন পছন্দো
কিন্তু আমি কোনো দিন ম্যাজিক শো চোখের
সামনে দেখিনি. দেখার খুব ইচ্ছা. উনি বললেন
যে আমি ম্যাজিক দেখাতে পারি যদি তুমি
চাও. আমি খুব এক্সায়টেড হয়ে গেলাম. বললাম
প্রীজ দেখান না. তো উনি বললেন আমি
অর্ডিনরী ম্যাজিক করি না, একটু অন্য রকম
ম্যাজিক করি. আমি খুশি হয়ে জিজ্ঞেস করলাম
কিরকম ম্যাজিক. উনি বললে একটু স্পেশাল
ধরনের. তুমি যদি চাও তাহলে ম্যাজিক
দেখাবো না হলে না. আমি বললাম দেখবো.
আমাকে বললেন ম্যাজিকটা দেখতে চাইলে
আগে নিজের জামা কাপড় খোলো. আমি
লজ্জা পেয়ে বললাম যে জামা কাপড় খুলতে হয়
নাকি আবার ম্যাজিক দেখার জন্য? উনি রেগে
গিয়ে বললেন- বলছি না এটা স্পেশাল ম্যাজিক
, এই সব ম্যাজিক আমি সবাইকে দেখাই না . তুমি
এত করে বলছ তাই দেখাবো. আগে জামা তা
খোলো. এই বলে নিজেই আমার ফ্রক তুলে
দিলেন. থাইয়ে হাত বুলাতে স্টার্ট করলেন, আর
এক টান দিয়ে প্যান্টিটা নীচে নামিয়ে
দিলেন. লজ্জায় আমার মুখ লাল হয়ে গেলো.
আমি তো এত বোকা ছিলাম যে আমার বোঝার
ক্ষমোতা ছিলো না বোঝার যে উনি কি
করতে চলেছেন.এই দিকে উনি আমাকে
কোলে করে নিয়ে গিয়ে সোফার ওপর বসিয়ে
দিলেন. আর পীঠের চেন টা খুলে দিয়ে পুরো
ড্রেস টা খুলে দিলেন. এখন আমার ওপরে শুধু
একটা টেপ জামা পড়া. উনি টেপ জামার মধ্যে
হাত ঢুকিয়ে আমার দুদু দুটো চটকাতে শুরু করলো
আর আমার একটা অদ্ভুত ধরনের উত্তেজনা হতে
লাগলো, কখনো বুকে কোনো ছেলের হাত
পড়েনি তো, তাই আমার অবস্তা খারাপ হয়ে
গেলো ওনার টেপন খেয়ে. টিপতে টিপতে
জিজ্ঞেস করলেন কেমন লাগছে? আমি বললাম
– আপনি যে বলেছিলেন ম্যাজিক দেখাবেন,
এই সব কি শুরু করেছেন. উনি বললেন ম্যাজিক
দেখানোর আগে একটু প্রস্তুতি নিতে হয়ে
সেটাই নিচ্ছি. আমি মিছকি হাঁসি দিলাম. উনি
আমার ঠোঁটে চুমু দিলেন তারপর আমার দুদু মুখে
ভরে নিয়ে চুষতে স্টার্ট করলেন. আমার
সোনাতে হাত লাগালেন, আর ডলা ডলি করতে
লাগলেন. আমি কাঁপতে লাগলাম তারপর একটু ভয়
পেয়ে বললাম- ছেড়ে দিন আমাই, আমি
ম্যাজিক দেখবো না থাক. আমার ভয় লাগছে,
আমার শরীর কাঁপছে. বললেন আরে ভয়ে পাচ্ছ
কেনো কিছু হবে না. ম্যাজিক দেখতে পারবে
কিছুক্ষনের মধ্যে বলে নিজের প্যান্ট খুলে
নুনুটা বার করলেন. ওরে বাবা, ছেলেদের নুনু
এত বড়ো হয়ে নাকি? কত লম্বা আর মোটা. আমি
জিজ্ঞেস করলাম এটা এত বড়ো কেনো? এটা
দিয়ে কি করবে? উনি উত্তর দিলেন এটা দিয়েই
তো ম্যাজিক দেখাবো. শুধু তুমি চুপ করে থাকো
আর আমাকে আমার কাজ করতে দাও.আমাকে
নুনুটা ধরতে বললেন, আমি ওনার নুনুটা ধরলাম
দেখলাম হাত লাগার সাথে সাথে যেন আরও
বেশি শক্ত হয়ে গেলো. আমি ভয়ে ছেড়ে
দিলাম. তারপর বল্লো- এবার দেখবে আসল
ম্যাজিকটা. আমার নুনুটা তোমার সোনার মধ্যে
হারিয়ে যাবে এখনই. আমার নুনুটাকে আর
দেখতে পারবে না , তোমার সোনার মধ্যে
ঢুকে গায়েব হয়ে যাবে. আমি তখন আর কথা
বলার অবস্থায় নেই কেননা উনি হাত দিয়ে
আমার সোনাটা ঢলে ঢলে আমার শরীরের
মধ্যে এক অজানা উত্তেজোনার জন্ম
দিয়েছিল. আমি বুঝতেই পারছিলমা না যে কি
হচ্ছে তখন আমার শরীরে. আমার সোনার
ভেতরটা জলে ভরে গেল. খালি মুখ দিয়ে
উমম্ম্… আআহহ আওয়াজ বেড় হচ্ছিলো. উনি
আমাকে সোফার ওপর শুয়ে দিলেন আর পা ফাঁক
করে আমার সোনার কাছে নিজর নুনুটা সেট
করলেন. দিলেন এক জোড় ধাক্কা. ফছ করে ঢুকে
গেলো ওনার বড়া আমার মধ্যে.কি বাথা ইশ..
আআহ ব্যাথা ব্যাথা চিতকার শরু করলাম. উনি
বললেন ধুর পাগলী একবর তাকিয়ে দেখ নিজের
সোনার দিকে. তাকিয়ে দেখে অবাক হয়ে
গেলাম. ওনার নুনুটা সত্যি সত্যি আমার সোনার ভেতরে হারিয়ে গেছে।
মন্তব্যসমূহ